কৌতুক- ব্রেস্ট স্ট্রোক সাতার

০১
মেয়দের ব্রেস্ট স্ট্রোক সাতার প্রতিযোগিতা চলছে। সেখানে বিশাল বক্ষা এক তরুনী অংশ নিচ্ছে। হুইসেল দেয়ার পর সবাই ঝাপিয়ে পড়েছে পানিতে।
সুইমিং পুলের এক মাথা থেকে আরেক মাথায় গিয়ে সবাই চলে এসেছে। শুধু বিশাল বক্ষা তরুনী ডুবে আর ভেসে ভেসে অনেক কষ্টে সাতরিয়ে যাচ্ছে। সে আগাচ্ছে একটু একটু করে। বাকি প্রতিযোগিরা সাতার শেষ করে তোয়ালে দিয়ে পানি শুকিয়ে নিচ্ছে। আর তরুনীটি সাতরিয়েই যাচ্ছে।

বলা বাহুল্য টিভি ক্যামেরা নিয়ে সাংবাদিকরা চলে এসেছে। এরা চায় ত ফানি জিনিস। আর এই মেয়ে মাত্র (!) আধাঘন্টা দেরি করে ফেলছে সাতার শেষ করতে।
যাই হোক এক সময় সে সাতার শেষ করে। সাংবাদিক খুব আগ্রহ নিয়ে তার দিকে মাইক্রোফোন বাড়িয়ে দিয়ে প্রশ্ন করে-
-মিস। ব্রেস্ট স্ট্রোক সাতারের এই আইটেমে প্রথম প্রতিযোগি তিনমিনিটে সাতার শেষ করেছেন। আপনার পয়ত্রিশ মিনিট লাগার কারন কি?

তরুনী হাপাতে হাপাতে উত্তর দিল, আমি সেই রকম মানুষ না যারা হেরে গিয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে চিটিং এর অভিযোগ আনে। কিন্তু আমি শিওর , আমি বাদে বাকি সবাই সাতারের সময় হাত ব্যবহার করেছে।


০২
এক সাত আট বছরের ছোট ছেলে এসেছে ফার্মেসীতে।
এক প্যাকেট whisper ultra দেন ত।
ফার্মাসিস্ট জিজ্ঞেস করলেন, কার জন্য?
আমার জন্য না। আমার বোনের জন্য। আমার বোনটার বয়স পাচ হয়ে গেছে। সে এখনো সাইকেল চালাতে পারে না। টিভিতে দেখলাম এইটা পড়লে সাইকেল চালানো, দৌড়াদৌড়ি সব কাজ সুন্দরভাবে করা যায়।

No comments: